[🇧🇩-Airforce] MRCA Program of Bangladesh Air Force

Jiangnan said:

thank you. I fully understand and respect you. bro.

1, If Bangladesh buys J-10C, then BAF J-10C will be more advanced. Because PLAAF J-10C has stopped upgrading.

2, J-10C only uses Chinese engines.

3, The J-10C adopts a gemstone column avionics structure similar to the F-22A, and is definitely the leader among the world's fourth and a half generation mid size aircraft. The KLJ-10 active phased array radar (X-band) with a diameter of 800 millimeters, equipped with 1400 gallium nitride T/R modules, enables the J-10C to have a detection range of 80 km for stealth fighters such as the F-35, and a detection range of over 240 km for air-to-air fighters with a forward RCS of 1 ㎡. The KLJ-10 active phased array radar can simultaneously track 50 targets and engage with 6 major threat targets. In addition, the J-10C is equipped with an infrared search and tracking system (IRST), which has a detection range of 110km for the Indian military's Rafale fighter jet.

4, PL-15 can reach 200km.

Click to expand...

Your post is very informative. Thank you.😍

Our chief advisor has discussed MRCA program with his Chinese counterpart. He specifically mentioned about multirole fighter. This news is in his official Facebook page. Let me post both the English and Bengali version for you.

Bangladesh, China to elevate ties to new height

BEIJING, March 28: China and Bangladesh have decided to elevate their relations to a new height after a historic bilateral meeting between President Xi Jinping and Chief Adviser Professor Muhammad Yunus.

The meeting held at the Chinese capital's Great Hall of the People discussed issues of mutual interest, with President Xi Jinping reiterating China's full support for the Chief Adviser and the reform agenda of the Interim Government.

Bestowing a rare honour to the Bangladesh leader, President Xi came out from his office to greet Professor Yunus as he arrived at the Great Hall, accompanied by two advisers.

Later, the two leaders led their respective sides in a bilateral meeting, marked by warmth and candour. It was the first bilateral visit by the Chief Adviser to a foreign country.

Describing Bangladesh as an important neighbour of China, President Xi Jinping offered to share Beijing's development experiences and boost cooperation with Bangladesh to help it grow fast.

The Chinese President said China would continue to grant zero-tariff facilities to Bangladeshi goods and extend the status until the end of 2028 – two years after Bangladesh's scheduled graduation from a least developed country.

He said Beijing would like to start negotiations for a Free Trade Agreement and Investment Agreement with Dhaka to pave the way for more Chinese investment in the South Asian nation.

President Xi said his government would encourage more Chinese private investment and relocation of Chinese manufacturing plants to Bangladesh after the Chief Adviser sought his active support for this major shift in Chinese investment policy.

The Chinese President said China would support building an exclusive Chinese industrial economic zone and industrial parks in Bangladesh. He welcomed more Bangladeshi products to China and "high-quality" cooperation in BRI projects, as well as the digital and maritime economy.

The Chinese president welcomed more Bangladeshis to seek treatment in hospitals in Yunnan and other provinces of China. China has also announced it would build a specialised hospital in Bangladesh.

The Chief Adviser said Bangladesh wants to elevate its relationship with China to a new height. He also sought Chinese support in resolving the Rohingya crisis.

President Xi reiterated China's support for the repatriation of the forcibly displaced people of Myanmar who have taken shelter in Bangladesh.

Professor Yunus sought China's support for young people's dreams to create a new Bangladesh and invited Beijing to set up a China cultural centre in Bangladesh. He also sought a cut in interest rates for Chinese project loans and a waiver of the commitment fees charged on the borrowing.

President Xi recalled his two visits to Bangladesh and said he studied microcredit, pioneered by Professor Yunus, when he was the governor of Fujian province.

He said China would give a positive consideration to the issues raised by the Chief Adviser.

He said he tasted Bangladeshi mango and jackfruit and appreciated their quality, as China is poised to import the fruits from the country.

The two leaders also discussed China's support for the Teesta River project, the purchase of multiple-role combat aircraft and multimodal transport connectivity linking the southern Chinese city of Kunming with Bangladeshi ports.

"Today, we witnessed history in the making. This is a transformational visit, and the two leaders have laid a solid foundation for intensified strategic ties, which will last through decades," said Dr. Khalilur Rahman, High Representative of Chief Adviser, who is on the Bangladesh delegation to China.

Chinese foreign minister Wang Yi, Chairman of China's National Development and Reform Commission Zheng Shanjie, and vice foreign minister Sun Weidong were among senior Chinese officials who were present at the meeting.

Bangladesh Foreign Adviser Touhid Hossain, Energy and Transport Adviser Fouzul Kabir Khan and High Representative of the Chief Adviser, Dr. Khalilur Rahman, also joined the meeting from the Bangladesh side.

I am also posting the Bengali version below:

সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাবে বাংলাদেশ, চীন

বেইজিং, ২৮ মার্চ: রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং এবং প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের মধ্যে ঐতিহাসিক দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের পর চীন ও বাংলাদেশ তাদের সম্পর্ক একটি নতুন উচ্চতায় উন্নীত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

চীনের রাজধানীর গ্রেট হল অফ দ্য পিপল এ অনুষ্ঠিত বৈঠকে পারস্পরিক আগ্রহের বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়, রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং প্রধান উপদেষ্টাকে চীনের পূর্ণ সমর্থন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের সংস্কারের এজেন্ডা পুনর্ব্যক্ত করেন।

বাংলাদেশ নেতাকে এক বিরল সম্মান জানিয়ে রাষ্ট্রপতি শি তার অফিস থেকে অধ্যাপক ইউনূসকে স্বাগত জানাতে আসলেন, সঙ্গে ছিলেন দুই উপদেষ্টা।

পরে, দুই নেতা একটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে তাদের নিজ দলের নেতৃত্ব দেন, যা উষ্ণতা এবং উদারতা দ্বারা চিহ্নিত হয়। এটি ছিল দেশের প্রধান উপদেষ্টার প্রথম দ্বিপক্ষীয় সফর।

বাংলাদেশকে চীনের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতিবেশী হিসেবে বর্ণনা করে রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং বেইজিংয়ের উন্নয়নের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বাংলাদেশের সাথে সহযোগিতা বাড়ানোর প্রস্তাব করেন।

চীনা প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন বাংলাদেশী পণ্যগুলিতে শূন্য-টারিফ সুবিধা প্রদান অব্যাহত রাখবে এবং ২০২৮ সালের শেষ পর্যন্ত এই মর্যাদা বৃদ্ধি করবে - স্বল্প উন্নত দেশ থেকে বাংলাদেশের নির্ধারিত স্নাতক পাশ করার দুই বছর পরে।

তিনি বলেন, বেইজিং দক্ষিণ এশীয় দেশে আরো চীনা বিনিয়োগের পথ সুগম করতে ঢাকার সঙ্গে একটি মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি ও বিনিয়োগ চুক্তির জন্য আলোচনা শুরু করতে চায়।

রাষ্ট্রপতি জি বলেছেন যে তার সরকার আরো চীনা বেসরকারি বিনিয়োগ এবং চীনা উৎপাদন কেন্দ্র বাংলাদেশে স্থানান্তরকে উৎসাহিত করবে প্রধান উপদেষ্টা চীনা বিনিয়োগ নীতিতে এই বড় পরিবর্তনের জন্য তার সক্রিয় সমর্থন চাওয়ার পর।

চীনের প্রেসিডেন্ট বলেন, চীন বাংলাদেশে একচেটিয়া চীনা ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইকোনমিক জোন ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক নির্মাণে সহায়তা করবে।

তিনি চীনে আরো বাংলাদেশি পণ্য এবং বিআরআই প্রকল্পে "উচ্চ-মানের" সহযোগিতা, পাশাপাশি ডিজিটাল ও মেরিন অর্থনীতির জন্য স্বাগত জানান।

ইউন্নান এবং চীনের অন্যান্য প্রদেশের হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আরো বাংলাদেশিকে স্বাগত জানান চীনা প্রেসিডেন্ট। বাংলাদেশে বিশেষায়িত হাসপাতাল নির্মাণের ঘোষণাও দিয়েছে চীন।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, চীনের সঙ্গে সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যেতে চায় বাংলাদেশ। রোহিঙ্গা সংকট নিরসনে চীনা সহায়তাও চেয়েছেন তিনি।

রাষ্ট্রপতি শি বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়া মায়ানমারের জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মানুষদের প্রত্যাবাসনের জন্য চীনের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন।

অধ্যাপক ইউনূস নতুন বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তরুণদের স্বপ্ন নিয়ে চীনের সমর্থন চাইলেন এবং বেইজিংকে বাংলাদেশে চীনের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র স্থাপন করতে আমন্ত্রণ জানালেন। এছাড়াও তিনি চীনা প্রকল্প ঋণের সুদের হার হ্রাস এবং ধারের উপর নেওয়া প্রতিশ্রুতি ফি মওকুফ চেয়েছিলেন।

রাষ্ট্রপতি জি বাংলাদেশে তার দুটি সফরের কথা স্মরণ করে বলেন, তিনি ফুজিয়ান প্রদেশের গভর্নর থাকাকালীন অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বে মাইক্রোক্রেডিট নিয়ে পড়াশোনা করেছিলেন।

তিনি বলেন, প্রধান উপদেষ্টার উত্থাপিত বিষয়গুলি চীন ইতিবাচক বিবেচনা করবে।

তিনি বলেন, তিনি বাংলাদেশী আম ও কাঁঠাল স্বাদ গ্রহণ করেছেন এবং তাদের গুণমানের প্রশংসা করেছেন, যেহেতু চীন দেশ থেকে ফল আমদানি করতে প্রস্তুত।

দুই নেতা তিস্তা নদী প্রকল্পে চীনের সমর্থন, একাধিক ভূমিকার যুদ্ধ বিমান ক্রয় এবং বাংলাদেশী বন্দরের সাথে দক্ষিণ চীনা শহর কুনমিংকে সংযুক্ত করার মাল্টিমোডাল পরিবহন সংযোগ নিয়ে আলোচনা করেন।

"আজ, আমরা ইতিহাসের সাক্ষী হয়েছি। এটি একটি রূপান্তরমূলক সফর, এবং দুই নেতা তীব্র কৌশলগত সম্পর্কের জন্য একটি দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করেছেন, যা কয়েক দশক ধরে স্থায়ী হবে," চীন থেকে বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের প্রধান উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেন।

চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রী ওয়াং ই, চীনের জাতীয় উন্নয়ন ও সংস্কার কমিশনের চেয়ারম্যান জেং শাঞ্জি, এবং উপ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সান ওয়েডং বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন চীনা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের মধ্যে ছিলেন।

বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন, শক্তি ও পরিবহন উপদেষ্টা ফৌজুল কবির খান এবং প্রধান উপদেষ্টার উচ্চ প্রতিনিধি ড. খলিলুর রহমান, এছাড়াও বাংলাদেশ পক্ষ থেকে যোগদান করেন।

Link: https://www.facebook.com/share/p/1Pp9bg4RZ1/

MRCA রঙ্গ.. চায়নিজ J-10C নাকি ইউরোপিয়ান Rafale? কোনটি কিনবে বাংলাদেশ বিমানবাহিনী?​

Krishna with Flute said:

Chinese KJ series of AESA was so weak that it used to use air cooled AESA giving a clear indication of a weak radar consuming less electricity. It has outdated avionics. Even Pakistan was looking for some western Avionics for JF 17. Pakistan refused to replace old Russian engine of JF 17 with Chinese WS series engine. The only advantage I see J10 C is TVC which gives an advantage in very close combat. It has junk weapons far inferior to western weapons including BVR, WVR, glide bombs etc. It can be easily be out matched by 5 decade old fighters like Mirage 2000 upg, Mig 29, F16 etc.

Click to expand...

What evidence do you have to back up your claims regarding the quality of J-10C aircraft?

Krishna with Flute said:

It is an Air cooled mediocre radar with Low power. Had it been high power, it would have required greater cooling requirement. Example are car and byke engines. For greater cooling requirement in car, water cooling and radiators are requirement. J 10 being a mediocre fighter is evident from the data. Tejas MK2 with 56/98 KN Engine has a payload of 6.5 tones i.e 500 KG higher than Chinese J 10 which carries only 6000 k.g with 72/130 KN engine which is 35 to 40% powerful. It has higher take off time than even Tejas MK1A. It is not made low RCS. Atleast 19 had fallen down till 2021. It has high RCS and can be detected from a long distance. J10 A and B are total junk. J10 c is moderately good with addition of TVC and other stuff. Electronics was never a plus point of Chinese aircraft. It legs behind all nations making aircraft in AVIONICS. It has substandard weapons in terms of their WVR and BVER missiles with inferior seekers. They hype the range by citing highest range at high altitude which reduces to half at around 6000 to 8000 meter compared to 15000 meters.

Click to expand...

Jiangnan said:

1. The J-10C adopts a gemstone column avionics structure similar to the F-22A, and is definitely the leader among the world's fourth and a half generation mid size aircraft. The KLJ-10 active phased array radar (X-band) with a diameter of 800 millimeters, equipped with 1400 gallium nitride T/R modules, enables the J-10C to have a detection range of 80 km for stealth fighters such as the F-35, and a detection range of over 240 km for air-to-air fighters with a forward RCS of 1 ㎡. The KLJ-10 active phased array radar can simultaneously track 50 targets and engage with 6 major threat targets. In addition, the J-10C is equipped with an infrared search and tracking system (IRST), which has a detection range of 110km for the Indian military's Rafale fighter jet.

2. PL-15 can reach 200km.

What do you think about Jiangnan's claims about J-10C?