[🇧🇩] Building a Modern Defense Industry in Bangladesh

G Bangladesh Defense
[🇧🇩] Building a Modern Defense Industry in Bangladesh
19
1K
More threads by Saif

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বর্তমানে উৎপাদিত অস্ত্র-গোলাবারুদের পাশাপাশি আরও অত্যাধুনিক অস্ত্র-গোলাবারুদ তৈরির কার্যক্রম গ্রহণের জন্য দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। সমরাস্ত্র প্রদর্শনীতে বিভিন্ন পর্যায়ের শিক্ষর্থীসহ হাজার হাজার সাধারণ দর্শক আগমন করে। সকলেই বিপুল আগ্রহের সঙ্গে বিওএফের স্টল ঘুরে দেখেন। স্টলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতি বিওএফ পরিবারের সদস্যদের জন্য একটি অত্যন্ত অনুপ্রেরণাময় ঘটনা। কারখানাটি বাংলাদেশের সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করার জন্য সশস্ত্র বাহিনীর চাহিদা পূরণ ও সরবরাহের জন্য অস্ত্র ও গোলাবারুদ উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানার সকল সদস্য এই সংস্থার উৎকর্ষ সাধনের জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ এই কারখানার সদস্যগণ এই কারখানাকে দক্ষিণ এশিয়ার একটি শ্রেষ্ঠ প্রতিরক্ষা শিল্প হিসেবে রূপান্তরের জন্য নিবেদিত প্রাণে কাজ করে যাচ্ছে। এই অনন্য প্রতিষ্ঠানটি দেশমাতৃকার প্রতিরক্ষায় নিরলসভাবে অবদান রাখছে। বিগত ৪৯ বছরের সকল প্রাপ্তি এবং অর্জনকে পুঁজি করে অতীতের চ্যালেঞ্জ, সীমাবদ্ধতা-ব্যর্থতাগুলো আত্মজিজ্ঞাসা ও আত্মসমালোচনামূলক দৃষ্টিতে বিবেচনা করে যথাযথ শিক্ষা নিয়ে এই কারখানাকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে বিওএফের সকল সদস্য একযোগে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞাবদ্ধ। অন্যান্য শিল্পের মতো প্রতিরক্ষা শিল্পেও এগিয়ে যাওয়ার সময় এখন বাংলাদেশের। দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের বিকাশ কৌশলগত দিক বিবেচনায় একটি স্বাধীন ও মর্যাদাপূর্ণ দেশের জন্য দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের (ইনডিজিনিয়াস ডিফেন্স ইন্ডাস্ট্রি) বিকাশ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ইতিহাস শিক্ষা দেয়, একটি দেশের সঙ্কটকালে/যুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে অনেক সময় পরীক্ষিত বন্ধু দেশসমূহও অস্ত্র/গোলাবারুদের জরুরী সাহায্য নিয়ে এগিয়ে আসে না। কৌশলগত ও বাজেট ঘাটতির কারণে কোন কোন দেশ পুরনো হওয়া প্রযুক্তির ডাম্পিং গ্রাউন্ডে পরিণত হয়। অত্যাধিক আমদানি নির্ভরতা যুদ্ধ/সঙ্কটকালে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। তাই নির্দিষ্ট কিছু অতিপ্রয়োজনীয় অস্ত্র/গোলাবারুদ সরঞ্জামাদির (মিলিটারি হার্ডওয়্যার) ক্ষেত্রে দেশীয় স্বনির্ভরতা অর্জন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেজন্যই দেখা যায় কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও নেপালের মতো দেশও নিজস্ব সমরাস্ত্র কারখানা তৈরি করেছে।

To be continued..............​
 
বাংলাদেশের প্রযুক্তিগত ও ম্যানুফ্যাকচারিং সক্ষমতা/মানবিবেচনা করে এখনই হয়তো স্থানীয়ভাবে খুবই উন্নতমানের সমরাস্ত্র (মিলিটারি হার্ডওয়্যার) উৎপাদন আশা করা যায় না। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডিফেন্স প্রোডাক্ট উৎপাদনে স্বনির্ভরতা অর্জন প্রয়োজন। বিওএফ ছাড়াও বাংলাদেশ মেশিন টুলস্ ফ্যাক্টরি লিমিটেড, খুলনা শিপইয়ার্ড লিমিটেড, বাংলাদেশ ডিজেল প্লান্ট লিমিটেড, চট্টগ্রাম ড্রাই ডক লিমিটেড, বঙ্গবন্ধু এ্যারোনোটিক্যাল সেন্টার ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান সীমিত আকারে প্রতিরক্ষা সামগ্রী উৎপাদন করছে এবং আংশিকভাবে স্থানীয় চাহিদা পূরণ করছে। এগুলো পুরোপুরি শিল্প আকারে বিকশিত হওয়ার প্রক্রিয়ায় চলমান রয়েছে। বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা সামগ্রীর ক্ষেত্রে ক্ষুদ্রাস্ত্র ও ক্ষুদ্রাস্ত্র গোলাবারুদ, স্টোর ও ক্লোদিং আইটেম, ওষুধ ও কিছু প্রতিরক্ষা সরঞ্জামাদি উৎপাদনে মোটামুটি স্বনির্ভরতা অর্জন করেছে। সর্বাধুনিক সমরাস্ত্রের ক্ষেত্রে (মিলিটারি ও হার্ডওয়্যার) অধিকাংশ সামগ্রী বিদেশ থেকে আমদানি করতে হচ্ছে। সাম্প্রতিকালে আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক পরিস্থিতি বিশেষত বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্ব সীমান্তে রোহিঙ্গা ইস্যু নিয়ে অবনতিশীল পরিস্থিতি, বাংলাদেশের ভূ-কৌশলগত গুরুত্ব বৃদ্ধি, বাংলাদেশের বৈপ্লবিক অর্থনৈতিক উন্নয়ন, সশস্ত্র বাহিনীর ব্যাপক আধুনিকায়ন ও শান্তিরক্ষা অভিযানে বাংলাদেশের অংশগ্রহণ ইত্যাদি বিবেচনা করে দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশের উদ্যোগ গড়ে তোলা এখন সময়ের দাবি। দেশীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের টেকসই উন্নয়ন ও বিকাশের জন্য প্রয়োজন একটি সমন্বিত জাতীয় উৎপাদন নীতিমালা। প্রয়োজন উন্নতমানের সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা। দক্ষিণ এশিয়ার দেশ ভারতে (ডিফেন্স রিসার্চ এ্যান্ড ডেভেলোপমেন্ট অর্গানাইজেশন) ও পাকিস্তানে (ডিফেন্স সায়েন্স অর্গানাইজেশন) এই ধরনের উন্নতমানের সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান রয়েছে। দক্ষিণ এশিয়ার এই দুটি দেশ প্রতিরক্ষা শিল্পে ব্যাপক স্বনির্ভরতা অর্জন করেছে। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ যে, স্বাধীনতার পর পরই বাংলাদেশে সেই সময়ের সীমিত সামর্থ্যরে মধ্যেও প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীনে 'প্রতিরক্ষা বিজ্ঞান সংস্থা' (ডিফেন্স সায়েন্স অর্গানাইজেশন-ডিএসও) নামে একটি সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠে।

To be continued............​
 
১৯৭৪ সালের প্রথম দিকে বিদেশ সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশে ফিরে সেনাবাহিনীর সদস্যদের জন্য কম্ব্যাট ইউনিফর্ম (পোশাক) চালু করার কথা বলেন। লে. কর্নেল এস এ এম খালেদের নেতৃত্বাধীন ডিএসওর একটি দল সেনাবাহিনীর উপযোগী কম্ব্যাট পোশাক উন্নয়ন করেন। ৪৬ স্বতন্ত্র পদাতিক ব্রিগেডের এক প্লাটুন সৈনিককে উন্নয়নকৃত কম্ব্যাট ইউনিফর্ম পরিয়ে গণভবনে বঙ্গবন্ধুকে দেখানো হয়। তৎকালীন খাকি ইউনিফর্মের বিপরীতে কম্ব্যাট ইউনিফর্ম শোভিত স্মার্ট সৈনিক দল দেখে বঙ্গবন্ধু মুগ্ধ হন ও বিষয়টি অনুমোদন করেন। বঙ্গবন্ধু তাৎক্ষণিকভাবে ডিএসও প্রধানকেও পুরস্কৃত করেন। ১৯৯৯ এর এক বসন্তের সন্ধ্যায়, ঢাকা সেনানিবাসে নিজ বাসভবনে কর্নেল খালেদ এই লেখককে রোমাঞ্চকর এই ঘটনাটির বর্ণনা করেছিলেন। পরবর্তীতে প্রয়োজনীয় টেস্ট এ্যান্ড ট্রায়ালের মাধ্যমে উন্নয়নকৃত কম্ব্যাট পোশাক ১৯৮০ দশকের প্রথমদিকে সেনাবাহিনীতে চালু করা হয়। ১৯৮০ এর দশকে এই 'প্রতিরক্ষা বিজ্ঞান সংস্থা'কে বিলুপ্ত করা হয়। বর্তমান বাস্তবতার আলোকে বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়/আর্মড ফোর্সেস ডিভিশনের অধীনে একটি প্রতিরক্ষা গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বাংলাদেশ ডিফেন্স রিসার্চ অর্গানাইজেশন) গড়ে তোলা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যারা অস্ত্র বা সরঞ্জামাদির প্রটোটাইপ (মূল নমুনা) তৈরি করবে এবং পরবর্তীতে সমরাস্ত্র কারখানায় বা অন্যকোন প্রতিরক্ষা প্রতিষ্ঠানে সেই প্রোডাক্ট বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদন করা হবে। এখানে উল্লেখ্য যে, গত পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অনেক মেধাবী বাঙালী বিজ্ঞানী/প্রকৌশলী/অধ্যাপক প্রতিরক্ষা গবেষণায় নিয়োজিত ছিলেন এবং ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছিলেন। এদের মধ্যে অন্যতম হলেন ড. কুদরত ই খুদা (প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সাইনটিফিক এ্যাডভাইজার) ও ড. আবদুল মতিন চৌধুরী (প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের চীফ সাইনটিস্ট)। অন্যদিকে ভারতে 'মিসাইল ম্যান' খ্যাত সাবেক প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালাম প্রতিরক্ষা বিজ্ঞানী হিসেবে অসামান্য অবদান রেখেছিলেন। বাংলাদেশের শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোর সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় পরিচালিত গবেষণা কর্মসূচীকে সমন্বিত করা প্রয়োজন।

To be continued...............​
 
প্রতিরক্ষা গবেষণার বিষয়ও এতে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। এখানে বিশেষভাবে উল্লেখ্য যে, ঐতিহ্যগতভাবে সমরাস্ত্র কারখানা ও সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানে অসামরিক প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, গবেষক, প্রযুক্তিবিদ ও কারিগরগণই মূলধারার কাজে অবদান রেখে থাকেন। সমরাস্ত্র কারখানাসহ দেশে যেসব প্রোডাকশন ফ্যাসিলিটি/প্রতিষ্ঠান রয়েছে সেগুলোর সম্প্রসারণ ও আধুনিকায়ন প্রয়োজন। এর মাধ্যমে উল্লেখযোগ্য স্বনির্ভরতা অর্জন সম্ভব। অদ্যাবধি শুধু পাবলিক সেক্টরেই সমরাস্ত্র কারখানা/প্রতিষ্ঠান গড়ে উঠেছে। ভবিষ্যতে বেসরকারী খাতেও ডিফেন্স প্রোডাক্ট তৈরির কথা ভাবা যেতে পারে। দেশীয় উৎপাদিত প্রতিরক্ষা সামগ্রীকে প্রণোদনা দেয়া ও অগ্রগতিতে সহায়তা করা প্রয়োজন। সে ক্ষেত্রে প্রতিরক্ষা ক্রয়নীতিতেও পরিবর্তন আনা যেতে পারে। বাংলাদেশী ও বিদেশী শিল্পের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারিত্ব গড়ে উঠতে পারে। এই সেক্টরে বিদেশী বিনিয়োগ আকর্ষণের কথাও ভাবা যেতে পারে। প্রতিরক্ষা উৎপাদনে স্পিন অব ইফেক্ট আছে। যেমন বাংলাদেশ অস্ত্র গোলাবারুদ বিদেশে রফতানি করলে দেশ অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হবে। তাই এক্ষেত্রে বাংলাদেশ সমরাস্ত্র কারখানাকে অস্ত্র গোলাবারুদ রফতানির অনুমতি দেয়া যেতে পারে। প্রতিরক্ষা খাতে আরএন্ডডি'র জন্য প্রয়োজনীয় বাজেট বরাদ্দ করাও গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিরক্ষা শিল্পের উন্নয়ন ও বিকাশের জন্য এ ধরনের নতুন নতুন চিন্তা ভাবনা এখন সময়ের দাবি। যুদ্ধ নয়, শান্তির জন্য প্রয়োজন প্রস্তুতির। প্রতিরক্ষা শিল্প ও সামরিক গবেষণার ক্ষেত্রে এক ভবিষ্যত চিত্র কল্পনা করে... গড়ে উঠেছে নতুন নতুন সমরাস্ত্র কারখানা, সামরিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান...। শত শত তরুণ সামরিক/অসামরিক কর্মকর্তা, প্রকৌশলী, বিজ্ঞানী, প্রযুক্তিবিদ গবেষণায় নিয়োজিত, রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং..., টেকনোলজি ট্রান্সফার...। মিসাইল, ট্যাঙ্ক, যুদ্ধজাহাজ ও স্টেট অব আর্ট মানের অস্ত্র সরঞ্জামাদি এখন নিজেদের কারখানাতেই তৈরি হচ্ছে। মেড ইন বাংলাদেশ। রফতানিতে গার্মেন্টস, ওষুধের মতো অস্ত্র গোলাবারুদও নতুন বাংলাদেশী ব্রান্ড...। এখন এক নতুন সময়। জেগে উঠেছে আমাদের প্রিয় দেশ। এখন বাংলাদেশ উন্নয়নের মহাসড়কে। এ নেশন অন মুভ। এমন সুবর্ণ সময়ে অন্যান্য সেক্টরের শিল্পের মতো ভবিষ্যতে আমাদের প্রতিরক্ষা শিল্পও অনেক দূরে এগিয়ে যাবে। কোন প্রতিবন্ধকতাই আমাদের দাবিয়ে রাখতে পারবে না। লেখক : সমরাস্ত্র কারখানার এনডিসি ডেপুটি কমান্ড্যান্ট।​
 

Bangladesh govt mulls attracting FDI in defence industry
UAE-based DP World for free trade zone

Staff Correspondent 09 April, 2025, 20:17

Bangladesh is planning to attract foreign direct investment in production of defence hardware, said Bangladesh Investment Development Authority executive chairman Chowdhury Ashik Mahmud Bin Harun on Wednesday.

‘We have an initiative to allow foreign investors to transfer technology here,’ he said at a briefing on the third day of the Bangladesh Investment Summit 2025 at a hotel in the capital Dhaka.

Side by side, foreign investors will be allowed to export defence hardware, he added while responding to a question whether the BIDA had plans to open the door of the defence industry to foreign investment.

FDI in defence hardware is not permitted in Bangladesh as it has been prioritising sectors like textiles and garments, infrastructure development, energy and power, IT, agro-processing, leather and footwear, pharmaceuticals, and tourism and hospitality for FDI.

Chowdhury Ashik observed that small defence hardware like radio, binoculars, and survival tools had a huge market.

He, however, said that the establishment of a military economic zone was a long journey.

Earlier, he stated they were talking with the army, the navy and the air force about the issue since the country’s existing ordinance factories were operated by the entities.

On the day’s events, the BIDA chairman said that the investment summit attracted an overwhelming number of visitors and DP World, a United Arab Emirates-based logistics company, had proposed the establishment of a free trade zone in Bangladesh as part of a long-term investment plan.

The announcement was made during a presentation by DP officials at the summit venue.

The DP World chairman and CEO, Sultan Ahmed bin Sulayem, called on Bangladesh interim government’s chief adviser Muhammad Yunus at the state guest house Jamuna on the same day.

The BIDA executive chairman said that DP World wanted to operate a port like the one it had been operating in the UAE capital Dubai since 1985.

DP World calls it Jebel Ali Free Zone or Jafza in short and it is one of the world’s leading free trade zones that generated trade worth $104 billion in 2019, according to DP World.

Chowdhury Ashik also said that DP World would prefer an area close to Matarbari in Cox’s Bazar to establish the free trade zone because of close proximity of the under-construction deep sea port there.

He said that a Bangladeshi team would visit the UAE soon to gather knowledge about the free trade zone, a designated geographic area where goods can be imported, stored, handled, manufactured, or reconfigured, and then re-exported, generally without customs duties or other taxes.

He also said that three political parties — Bangladesh Nationalist Party, Bangladesh Jamaat-e-Islami and newly launched National Citizen Party — participated in the summit on the day and gave answers to queries from foreign investors.

Today is the fourth and final day of the summit.​
 
এবার মিসাইল ও রকেট লঞ্চার বানাবে বাংলাদেশ । আরও বাড়ছে সামরিক সক্ষমতা | (Bangladesh army is all set to manufacture various weapons and armored vehicles with Chinese help. The current government has taken bold initiative to build a domestic defense industry to bolster defense capabilities of Bangladesh armed forces.)

 

Latest Tweets

you do that i dont have time or enrgy to spare for all that

Latest Posts

Back