[🇧🇩] - How Does Bangladesh fit into Indo-Pacific Strategy? | Page 2 | World Defense Forum
Reply

Explore Power, Politics, and the Art of War: Unraveling Power Plays and Political Warfare

G Bangladesh Defense Forum

ভূ-রাজনীতিতে গুরুত্ব পাচ্ছে বাংলাদেশ: বাড়ছে নানা সমীকরণ
শেখ শাহরিয়ার জামান
১৬ জুন ২০২৩, ২২:০১

1715044517722.png

বাংলাদেশের পতাকা (ছবি: সংগৃহীত)

অর্থনৈতিক বিকাশ, রাজনৈতিক পরিপক্বতা, ভৌগোলিক অবস্থানের কারণে গুরুত্ব বাড়ছে বাংলাদেশের। বঙ্গোপসাগর তথা বৃহত্তর ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে একটি উদীয়মান শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বাংলাদেশ। আবার এ অঞ্চলের তিনটি বৃহৎ শক্তির সঙ্গে বাংলাদেশের সমীকরণ এবং ওই তিন বৃহৎ শক্তির নিজেদের মধ্যকার জটিল সমীকরণের মাঝখানে রয়েছে বাংলাদেশ।

ভারতের সঙ্গে ঐতিহাসিক ও বিশেষ সম্পর্ক, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অধিকারভিত্তিক ইস্যুতে অস্বস্তিকর সম্পর্ক এবং চীনের সঙ্গে ক্রমবর্ধমান অর্থনৈতিক ও কৌশলগত সম্পর্ক রয়েছে বাংলাদেশের। এ প্রেক্ষাপটে বাংলাদেশে আসন্ন আগামী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে তিন বৃহৎ শক্তির অবস্থান জনসম্মুখে ক্রমাগত প্রকাশিত হচ্ছে।

গত বুধবার (১৪ জুন) যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে শেখ হাসিনার নেওয়া অবস্থানকে সমর্থন জানিয়ে মন্তব্য করা হয় চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে। আবার একই দিন ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজরদের মধ্যে দিল্লির বৈঠকে বাংলাদেশ বিষয়ে ভারতের স্বার্থবিরোধী কোনও পদক্ষেপ না নেওয়ার জন্য ওয়াশিংটনকে অনুরোধ জানানো হয়। গোটা বিষয়টি বিবেচনায় নিলে বিশেষজ্ঞদের মতে বৈশ্বিক ভূ-রাজনীতির একটি থিয়েটারে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ।

এ বিষয়ে বাংলাদেশের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব ও দিল্লি ইউনিভার্সিটির বঙ্গবন্ধু চেয়ার মো. শহীদুল হক বলেন, 'কূটনীতিতে কৌশলগত পদক্ষেপ (স্ট্র্যাটেজিক মুভ) এবং এর পাল্টা পদক্ষেপ খুব স্বাভাবিক ঘটনা। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বক্তব্য এবং ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল সিকিউরিটি অ্যাডভাইজরদের মধ্যে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনার বিষয়টি যা পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে– এটি স্বাভাবিক কূটনৈতিক পদক্ষেপ বলে মনে হয়।'

বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে বৃহৎ শক্তিগুলো তাদের প্রভাব বলয় বাড়াতে চায় এবং একইসঙ্গে এখানে ক্ষমতার মধ্যে ভারসাম্য ও সমন্বয় থাকাটা অত্যন্ত জরুরি বলে মনে করেন সাবেক পররাষ্ট্র সচিব। তিনি বলেন, 'বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশের গুরুত্ব বাড়ছে এবং এখানে বিচক্ষণতার সঙ্গে পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়ন প্রয়োজন। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে ভারসাম্য রেখেই বাংলাদেশকে এগোতে হবে।'

সাবেক এই পররাষ্ট্র সচিব বলেন, 'এখানে মনে রাখতে হবে কূটনীতি স্থবির নয়, বরং ক্রমাগত পরিবর্তনশীল। যেকোনও সম্পর্ক ভূ-রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নতুন মাত্রা পায় এবং এটিই স্বাভাবিক। এই বাস্তবতায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালিত হওয়া উচিত।'

আঞ্চলিক ভারসাম্য

দক্ষিণ এশিয়ার সবচেয়ে বড় দেশ ভারত। এ অঞ্চলে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক বিদ্যমান। এ অঞ্চলের বর্তমান ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ ও ভারতের গভীর সম্পর্কের আলোকে বিবেচনা করা দরকার। এ কথা উল্লেখ করে মো. শহীদুল হক বলেন, '১৯৭২ সালে কলকাতায় বঙ্গবন্ধু নিজেই বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক কী সেটির সংজ্ঞা দিয়ে গেছেন। তিনি বলেছিলেন, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক ইটারনাল এবং বিশেষ সম্পর্ক। এটি সবসময়, সব বিষয় ও সর্বক্ষেত্রের জন্য। আমরা এখন যেটি দেখছি সেটিকে ওই সম্পর্কের প্রতিফলন বলা যায়।'

তিনি বলেন, এখানে একটি বিষয় লক্ষণীয়। ভারতে কংগ্রেস সরকার বা বিজেপি সরকার যেই থাকুক না কেন, বাংলাদেশ নিয়ে তাদের সবার মধ্যে ঐকমত্য রয়েছে এবং এর পরিবর্তন হয় না। এ কারণে বিভিন্ন সময়ে, বিশেষ করে গত ১৫ বছর ধরে ভারতের সমর্থন পেয়ে আসছে বাংলাদেশ।

ত্রিমুখী সম্পর্ক

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। আবার ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ক অত্যন্ত গভীর। কিন্তু ভারতের দুই বন্ধু– বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে কিছু বিষয় নিয়ে অস্বস্তি রয়েছে, যা প্রকাশ্যে বলা হচ্ছে। এ বিষয়ে দিল্লিতে পররাষ্ট্রনীতির বিশেষজ্ঞ ও বিজেপির ঘনিষ্ঠ পর্যবেক্ষক শুভ্রকমল দত্ত মনে করেন, বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বহুমাত্রিক সম্পর্কটি একান্তই দ্বিপক্ষীয়। কিন্তু ভূ-রাজনীতিতে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের প্রভাব অন্য দেশের ওপর পড়তে পারে।

তিনি বলেন, আমার মতে ভারত চায় না বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের কোনও প্রভাব তাদের ওপর পড়ুক। ভারত উভয় দেশের বন্ধু এবং তাদের এ বিষয়ে একটি দায়িত্ববোধ আছে। যদি দিল্লির পক্ষে সম্ভব হয় তবে অবশ্যই বন্ধুদের মধ্যে দূরত্ব কমানোর জন্য তাদের একটি চেষ্টা থাকবে।

নিরাপত্তা সমস্যা নিয়ে ভারতের যে উদ্বেগ ছিল সেটি সমাধানে এগিয়ে এসেছে বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ও ভারতের শীর্ষ নেতৃত্ব অর্থাৎ শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির মধ্যে সম্পর্ক ভিন্নমাত্রার। তাদের মধ্যে চমৎকার বোঝাপড়া আছে। ফলে এক দেশের সমস্যা অন্য দেশে অনুভূত হবে বলে প্রতীয়মান হয় বলে তিনি জানান।

শিগগিরই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওয়াশিংটন সফর করবেন জানিয়ে শুভ্রকমল দত্ত বলেন, আমার ধারণা যুক্তরাষ্ট্রে বিভিন্ন আলোচনার মধ্যে দক্ষিণ এশিয়ায় স্থিতিশীলতা এবং বৃহত্তর ইন্দো-প্যাসিফিক নিয়ে আলোচনার সুযোগ আছে। সেখানে বাংলাদেশ নিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কিছু বললে সেটি হবে একটি স্বাভাবিক ঘটনা।​
 

UK minister for Indo-Pacific flies in Dhaka tomorrow

1731717548547.png

Catherine West

UK Minister for the Indo-Pacific Catherine West is scheduled to arrive in Dhaka tomorrow to discuss the UK's support for political and economic reforms, security, trade cooperation and UK-Bangladesh migration.

The visit marks the first UK ministerial visit to the country since the formation of the interim government.

"The one-day visit will include key meetings with the chief adviser and foreign adviser, as well as political and business leaders and civil society," said UK High Commission in Dhaka in a statement today.

It said Rohingya refugees and the communities which host them in Bangladesh will receive essential assistance and services through new UK funding.

Bangladeshis affected by natural disasters this year will also receive UK funded assistance.

"Since the establishment of the interim government in August 2024, the UK has been clear in its support for interim government's work on accountability and creating a pathway to an inclusive democratic future for Bangladesh," it said.

Catherine West will meet with student leaders and political parties to discuss the UK's support in restoring democracy in Bangladesh. She will also meet with business leaders to discuss how the UK government can continue to create strong ties and boost mutually beneficial trade and investment.

In the statement, Catherine West said, "The UK supports the interim government's work to build a more prosperous and democratic future for the Bangladeshi people.

"I am proud to announce new UK funding to support Rohingya refugees and the Bangladeshi communities which host them with essential services and assistance."

British High Commissioner to Bangladesh Sarah Cooke said Bangladesh is currently undergoing a transformation, and as a longstanding friend, the UK will assist in the economic and political reforms which will help Bangladesh to continue its social and economic growth as it moves towards an inclusive and democratic future.​
 

Indo-Pacific free of dominance underscored
Staff Correspondent 18 November, 2024, 00:00

1731891402624.png

Speakers attend the plenary session titled ‘Turbulent Waters: Navigating Maritime Security in a Divided Indo-Pacific’ on the second day of the Bay of Bengal Conversation 2024 organised by the Centre for Governance Studies at a hotel in Dhaka on Sunday. | New Age photo

Politicians, academics and officials at a geopolitical conference in Dhaka on Sunday called for a free and open Indo-Pacific without dominance of any individual country while former Mali prime minister Moussa Mara pointed out how unequal the world system was.

They emphasised the need for people-to-people relations to ensure peace and stability in the Indo-Pacific region.

In his special address, Moussa said that inequality between the countries created anger and the situation could last longer since there were global trends to elect leaders mostly against migration and cooperation and also for inequalities in a fractured world.

He also described inequalities among African countries, saying that although they were oil-producing nations, they were facing oil shortage.

He underlined the need for ensuring governance, transparency and accountability.

‘Governance remains the key for all countries, Global South in particular,’ Moussa said while underlining the need for strengthening the United Nations system and reforming the international financial system so that all could be equally benefited.

About Bangladesh’s transition to democracy, he said that it was their hope that Bangladesh would succeed in returning to ‘real democracy, freedom of speech, human rights and holding a free and fair election and become a model for others.

Speaking at plenary session on ‘Turbulent Waters: Navigating Maritime Security in a Divided Indo-Pacific’, acting High Commissioner of Australia to Bangladesh Nardia Simpson said that the challenge today was that these issues were compounded by the fact that they were situated against the backdrop of broader geo-strategic competition in the Indo-Pacific region.

The real challenge, according to the diplomat, was as to how, in this context, countries could contribute to the strategic balance in the Indo Pacific region and build coalitions to foster assurance against these challenges both in terms of the technical aspects of the challenges themselves, but also finding the political will to work together in these challenging times.

‘Our interests remain clear. A region that is peaceful and predictable, that is governed by accepted rules and norms, where all of us can cooperate, trade and thrive, where a larger country does not determine the fate of a smaller country, where each country can pursue its own aspirations, where no country dominates, and no country is dominated,’ the Australian envoy said.

She said that this vision for the region was grounded in sovereignty. ‘Sovereignty, at a fundamental level, is about being able to make your own decisions, and shape your own future,’ Nardia Simpson added.

Bangladesh Institute of Maritime Research and Development director general Syed Misbah Uddin Ahmad said that Bangladesh should revisit its Indo-Pacific Outlook since it was framed ‘hurriedly’ in 2023.

The document envisions ‘a free, open, peaceful, secure and inclusive Indo-Pacific for the shared prosperity for all’.

David Brewster, senior research fellow of National Security College in Australia, Dominique Rakotozafy, former minister of National Defense, Madagascar and Sanjay Kumar Bhardwaj, professor at Jawaharlal Nehru University in India, also addressed the session moderated by Leonardo Paz Neves, researcher at International Intelligence Unit, Getulio Vargas Foundation in Brazil.

The panel discussion explored pressing security issues, such as tensions in the South China Sea and illegal fishing in the Bay of Bengal.

The Indo-Pacific maritime corridors are vital for global trade but increasingly fraught with security challenges, from territorial disputes to piracy and environmental threats, according to the panelists.

They touched upon collaborative approaches, including the Association of Southeast Asian Nations’ maritime security initiatives and naval cooperation of the Quad (a grouping of Australia, India, Japan, and the United States), to promote stability in these contested waters and safeguard economic lifelines in a fractured world.

Bangladesh’s interim government chief adviser Professor Muhammad Yunus on Saturday inaugurated the three-day Bay of Bengal Conversation at a city hotel with Centre for Governance Studies executive director Zillur Rahman in chair.

Around 200 speakers, 300 delegates and 800 participants from 80 nations, representing diverse voices across various sectors and geographies have joined the third edition of the annual geopolitical talks with the theme ‘A Fractured World’ concluding today.​
 

Member Search / Jot Notes

Back